সাধারণ বিজ্ঞান(General science)
অক্সিজেন কে আবিস্কার করেন ? ➯ জে বি প্রিস্টলিঅণুবীক্ষণ যন্ত্র কে আবিস্কার করেন ? ➯ জেড ভ্যানসেন
ইউরিয়া কে আবিস্কার করেন ? ➯ উহলার
ইউরেনিয়াম কে আবিস্কার করেন ? ➯ ক্লাপ্রথ
ইলেক্ট্রন কে আবিস্কার করেন ? ➯ স্যার জোসেফ জন থমসন
এক্সরে কে আবিস্কার করেন ? ➯ ডব্লিউ কে রন্টজে
এন্টিসেপ্ট চিকিত্সা কে আবিস্কার করেন ? ➯ লিস্টার লর্ড বেন্টিং
এয়ার কন্ডিশনার কে আবিস্কার করেন ? ➯ ডব্লিউ এইচ ক্যারিয়ার
এরোপ্লেন কে আবিস্কার করেন ? ➯ অরভিল ও উইলভার রাইট
ওজোন কে আবিস্কার করেন ? ➯ স্কোনবীনি
কলেরা বেসিলাস কে আবিস্কার করেন ? ➯ রবার্ট কচ
কৃত্রিম জিন কে আবিস্কার করেন ? ➯ হরগোবিন্দ খোরানা
কৃত্রিম তেজস্ক্রিয় মৌল কে আবিস্কার করেন ? ➯ জুলিও কুরি
কোষ কে আবিস্কার করেন ? ➯ রবার্ট হুক
কোষের নিউক্লিয়াস কে আবিস্কার করেন ? ➯ রবার্ট ব্রাউন ১৮৩১ সালে
ক্যামেরা কে আবিস্কার করেন ? ➯ জর্জ ইস্টম্যান
ক্রোমোজোম কে আবিস্কার করেন ? ➯ স্টাসবুর্গার
ক্লোরিন কে আবিস্কার করেন ? ➯ শীলে
ক্লোরোফরম কে আবিস্কার করেন ? ➯ সিম্পসন ও হ্যারিসন
গতির সূত্র কে আবিস্কার করেন ? ➯ আইজ্যাক নিউটন
গ্যালভানোমিটার কে আবিস্কার করেন ? ➯ আন্ডার মেরি আম্পিয়ার
চলচ্চিত্র যন্ত্র কে আবিস্কার করেন ? ➯ টমাস আলভা এডিসন
জলাতঙ্ক রোগের চিকিত্সা আবিস্কার করেন কে ? ➯ লুই পাস্তুর
জলাতঙ্ক রোগের প্রতিষেধক কে আবিস্কার করেন ? ➯ লুই পাস্তুর
টেলিগ্রাফ কে আবিস্কার করেন ? ➯ এফ বি মোর্স
টেলিফোন কে আবিস্কার করেন ? ➯ আলেকজান্ডার গ্রাহামবেল
টেলিভিশন কে আবিস্কার করেন ? ➯ জন লজি বেয়ার্ড
টেলিস্কোপ কে আবিস্কার করেন ? ➯ হ্যান্স লিপারসি
ডাবল হেলিক্স DNA কে আবিস্কার করেন ? ➯ ওয়াটসন ও ক্রিক
ডায়নামো কে আবিস্কার করেন ? ➯ মাইকেল ফ্যারাডে
ডি ডি টি কে আবিস্কার করেন ? ➯ জিডলার
ডিজেল ইঞ্জিন কে আবিস্কার করেন ? ➯ রুডলফ
ডিনামাইট কে আবিস্কার করেন ? ➯ আলফ্রেড নোবেল
ডিপথেরিয়া প্রতিষেধক কে আবিস্কার করেন ? ➯ ভন ভেহরিং
ড্রাইসেল কে আবিস্কার করেন ? ➯ জর্জেস লেকল্যান্স
তড়িত্ বিশ্লেষণ কে আবিস্কার করেন ? ➯ ফ্যারাডে
থার্মোমিটার কে আবিস্কার করেন ? ➯ গ্যালিলিও গ্যালিলি
নিউট্রন কে আবিস্কার করেন ? ➯ জেমস চ্যাডউইক
★★★★★★★★★★★★★★★★★★★★
●রেফ্রিজারেটরে ব্যবহৃত হয় ➟ কার্বন ও ফ্রেয়ন।
●বাদুড় পথ চলার জন্য ব্যবহার করে ➟ আল্ট্রাসনিক তরঙ্গ।
●পলিথিন মাটির সাথে মিশতে সময় লাগে ➟ প্রায় ৪৫০ বছর।
●কাচ মাটির সাথে মিশতে সময় লাগে ➟ প্রায় ২০০ বছর।
●শব্দের গতি সবচেয়ে কম ➟ বায়বীয় পদার্থে।
●সূর্য থেকে পৃথিবীর দূরত্ব ➟ ১৫ কোটি কিলোমিটার।
●লেজার রশ্মি আবিষ্কার করেন ➟ মাইম্যান।
●আলোর কোয়ান্টাম তত্ত্বের প্রবক্তা ➟ ম্যাক্স প্ল্যাঙ্ক।
●লেন্সের ক্ষমতার একক ➟ ডায়প্টার।
●হীরক দেখার কারন ➟ পূর্ণ অভ্যন্তরীণ প্রতিফলনের জন্য।
●যে মসৃণ তলে আলোর নিয়মিত প্রতিফলন ঘটে তাকে বলে ➟ দর্পন।
●সিনেমাস্কোপ প্রজেক্টরে ব্যবহৃত হয় ➟অবতল লেন্স।
●আকাশে রংধনু সৃষ্টির কারণ ➟ বৃষ্টির কণা।
●আলোর বিচ্যুতি সবচেয়ে বেশি ➟ বেগুনি রঙ্গের।
●আলোর বিচ্যুতি সবচেয়ে কম ➟ লাল রঙ্গের।
●লাল আলোতে নীল রঙ্গের ফুল দেখাবে ➟কালো।
●চা তাড়াতাড়ি ঠান্ডা হয় ➟ কালো রঙ্গের কাপে।
●বিদ্যুৎ পরিবাহিতা সবচেয়ে বেশি ➟ রুপার।
●বাংলাদেশে বাসা বাড়িতে সরবরাহকৃত বিদ্যুতের ফ্রিকুয়েন্সি ➟ ৫০ হার্জ।
●লোহার উপর টিনের প্রলেপ দেয়াকে বলে ➟গ্যালভানাইজিং।
●বৈদ্যুতিক বাল্বের ভিতরে সরু তারটি তৈরি হয় ➟ টাংস্টেন দ্বারা।
●বৈদ্যুতিক ইস্ত্রি ও হিটারে ব্যবহৃত হয় ➟ নাইক্রোম তার।
●ট্রানজিস্টার আবিষ্কার হয় ➟ ১৯৪৮ সালে।
●এক্সরে আবিষ্কার করেন ➟ রন্টজেন।
●টিউমার, ক্যান্সার রোগ নির্ণয়ে ব্যবহৃত হয় ➟ গামা রশ্মি।
●রঙ্গিন টেলিভিশন থেকে বের হয় ➟ মৃদুরঞ্জনরশ্মি।
●ইলেকট্রন আবিষ্কার করেন ➟ থমসন।
●প্রোটন আবিষ্কার করেন ➟ রাদারফোর্ড।
●নিউটন আবিষ্কার করেন ➟ স্যাডউইক।
●এটম বোমা তৈরি হয় ➟ ফিশন প্রক্রিয়ায়।
●পারমাণবিক বোমার আবিষ্কার করেন ➟ ওপেন হাইমার।
●ব্ল্যাক বক্স যন্ত্র ব্যবহৃত হয় ➟ বিমানে।
নাইট্রোজেনের পারমানবিক সংখ্যা – ৭ ।
●সিলিকনের পারমাণবিক সংখ্যা ➟ ১৪।
●ইউরেনিয়ামের পারমাণবিক সংখ্যা ➟ ৯২।
●আর্সেনিকের পারমাণবিক সংখ্যা ➟ ৩৩।
●কমলা লেবুতে থাকে ➟ এসকরবিক এসিড।
●পলিথিন পোড়ালে উৎপন্ন হয় ➟ কার্বনমনোক্সাইড।
●ইউরিয়া সার উৎপাদন করার কাঁচামাল ➟ প্রাকৃতিক গ্যাস।
●প্রাকৃতিক গ্যাসের প্রধান উপাদান ➟ মিথেন।
●বায়োগ্যাসের প্রধান উপাদান ➟ মিথেন।
●সেভিং সাবানের উপাদান ➟ কস্টিক পটাশ।
●কাঁদুনে গ্যাসের অপর নাম ➟ ক্লোরোপিকরিন।
●নাইট্রোজেন গ্যাস থেকে প্রস্তুত হয় ➟ ইউরিয়া।
●কাঁচ তৈরির প্রধান উপাদান ➟ সিলিকা বা বালি।
●প্রাকৃতিক বস্তুর মধ্যে সবচেয়ে শক্ত পদার্থ ➟হীরক।
●সর্বাপেক্ষা হালকা ধাতু ➟ লিথিয়াম।
●সর্বোত্তম তড়িৎ বাহক ➟ তামা (Cu) ।
●তামা ও টিনের মিশ্রণে তৈরি হয় ➟ ব্রোঞ্জ।
●সবচেয়ে মূল্যবান ধাতু ➟ প্লাটিনাম।
●জলাতঙ্কের টিকা আবিষ্কার করেন ➟ লুই প্রাস্তুর।
●পোলিও টিকার আবিষ্কারক ➟ জোনাস সক।
●যক্ষ্মা রোগের জীবাণু আবিষ্কার করেন ➟ রর্বাটকচ
●পেনিসিলিন আবিষ্কার করেন ➟ আলেকজান্ডার ফ্লেমিং।
● ওজোন এর রং ➟গাঢ় নীল।
● সাবানের রাসায়নিক নাম ➟ সোডিয়াম স্টিয়ারেট।
● ওজোন স্তরের সর্বাপেক্ষা ক্ষতিকর গ্যাস ➟ক্লোরিন।
● ভূ-ত্বকে সবচেয়ে বেশী পাওয়া যায় ➟অ্যালুমিনিয়াম (৭%)।
● পৃথিবীর সবচেয়ে মূল্যবান ধাতু ➟ক্যালিফোর্নিয়াম।
● রক্তের সার্বজনীন গ্রহীতা ➟ ‘AB’ গ্রুপ
● রক্তের সার্বজনীন দাতা ➟ ‘O’ গ্রুপ
● রেল ইঞ্জিনের অাবিষ্কারক ➟ স্টিফেনসন।
● শিশুদের চিকিৎসা বিদ্যাকে বলে ➟ পেডিয়াট্রিক্স।
● ভ্রুণ সম্পর্কিত বিদ্যাকে বলে ➟ এমব্রায়োলজি।
● অনুজীব বিষয়ক বিদ্যাকে বলে ➟মাইক্রোবায়োলজি।
● প্রত্নতত্ত্ব বিদ্যাকে বলে ➟ অার্কিওলজি।
● উভচর ও সরীসৃপ বিষয়ক বিদ্যাকে বলে ➟হারপেটোলজি।
●কোন হরমোন রক্তে গ্লুকোজের পরিমাণ বাড়ায় ?➟ গ্লোকাগন
● চোখের মধ্যে সবচেয়ে সংবেদনশীল অংশের নাম কি ? ➟ রেটিনা
● কোন জিনিস পিত্তের বর্ণের জন্য দায়ী➟বিলিরুবিন
●মুত্র প্রস্তুত হয় কোথায় ? ➟ কিডনীতে
● থাইরয়েড গ্রন্থি হতে নিঃসৃত প্রানরসের নাম কী ? ➟থাইরক্সিন।
● মস্তিস্কে প্রতি মিনিটে কি পরিমাণ রক্ত সরবরাহ হয়।➟ ৩৫০ মি.লি.
● চোখের মধ্যে সবচেয়ে সংবেদনশীল অংশের নাম কি ? ➟রেটিনা
● আমিষ জাতীয় খাদ্য পরিপাক করে কোন জারক রস ? ➟পেপসিন
● আমিষ জাতীয় খাদ্য পরিপাক করে কোন জারক রস ? ➟পেপসিন
● বহিঃকর্ণ ও মধ্যকর্ণ এর সংযোকস্থলের পর্দাটির নাম কি ? ➟টিস্প্যানিক পর্দা
● জীব দেহের ওজনের প্রায় ২৪ ভাগ কোন পদার্থ ? ➟কার্বন
● যকৃত বা পেশী কোষে অতিরিক্ত গ্লুকোজ জমা থাকে কি রূপে ? ➟ গ্লাইকোজেন রূপে
● প্রোটিন জাতীয় খাদ্যের প্রধান কাজ কি ?➟দেহের ক্ষয় পূরণ ও বৃদ্ধি জাতীয় কাজ করা
● কোন হরমোনের অভাবে স্নায়ু ও পেশীর অস্থিরতা বেড়ে যায় ও পেশীর খিচুনী শুরু হয়➟ প্যারা হরমোন
● প্রোটিন জাতীয় খাদ্যের প্রধান কাজ কি? ➟দেহের ক্ষয় পূরণ ও বৃদ্ধি জাতীয় কাজ করা
● ভয় পেলে গায়ের লোম খাড়া হয় কোন হরমোনের অভাবে ? ➟অ্যাড্রনালিন
● দাড়ি গোঁফ গজায় কোন হরমোনের জন্য ? ➟ টেস্টোস্টেরন
● জীবন রক্ষাকারী হরমোন কোনটি? ➟ অ্যালডোস্টেরন
● ফসফরাস বেশি থাকে কোন অঙ্গে ➟অস্থিতে
● খাদ্য দ্রব্য সবচেয়ে বেশি শোষিত হয় পোস্টিক নালীর কোন অংশে ? ➟ক্ষুদ্রান্তে
● মহিলাদের পরিনত জনন কোষকে কি বলে ?➟ ডিম্বাণু
● মানুষের করোটিতে কতটি অস্থি থাকে ?➟ ২৪ টি
● প্রতি মিনিটে হৃদপিন্ডের স্বাভাবিক গড় স্পন্দন কত ? ➟৭২
● ধমনী শেষ হয় কোথায় ? ➟লসিকায়
● মানুষ সাদা ও কালো হয় কোন হরমোনের কারণে? ➟মেলানিন
● পরিপাক তন্ত্রের সবচেয়ে শক্তিশালী স্ফিত অংশের নাম কি ? ➟ পাকস্থলী
● নিউরন কি ?➟ স্নায়ু কলার প্রতিটি কোষকে নিউরন বলে ।
● কোন সন্ধিতে সবচেয়ে বেশী Movement হয় ? ➟ সাইনভিয়াল সন্ধি
● মানব দেহের ক্ষুদ্রতম অস্থির নাম কি ?➟স্টেপিস
● রোগ জীবাণু ধ্বংস করতে সাহায্য করে কোন রস ? ➟পিত্তরস
● মানব দেহের রক্ত সঞ্চালন চক্র আবিস্কার করেন কে ? ➟উইলিয়াম হার্ভে
● কোন অ্যাসিড মানব দেহে অপেক্ষাকৃত বেশি পরিমানে আছে ? ➟HCL
● মুত্র প্রস্তুত হয় কোথায় ? ➟ কিডনীতে
● থাইরয়েড গ্রন্থি হতে নিঃসৃত প্রানরসের নাম কী ? ➟থাইরক্সিন।
● বহিঃকর্ণ ও মধ্যকর্ণ এর সংযোকস্থলের পর্দাটির নাম কি ?➟টিস্প্যানিক পর্দা
● জীব দেহের ওজনের প্রায় ২৪ ভাগ কোন পদার্থ ? ➟কার্বন
● যকৃত বা পেশী কোষে অতিরিক্ত গ্লুকোজ জমা থাকে কি রূপে ? ➟গ্লাইকোজেন রূপে
● একজন বয়স্ক লোক প্রতি মিনিটে কত বার শ্বাস নেয় ? ➟১২ - ১৮
☆☆☆☆☆☆☆☆☆☆☆☆☆☆☆☆☆☆☆☆
□ মানবদেহ নিয়ে কিছু গুরুত্বপূর্ণ তথ্য □
১। হাড় সংখ্যা - ২০৬
২। পেশী সংখ্যা - ৬৩৯
৩। কিডনি সংখ্যা - ২
৪। দুধ দাঁতের সংখ্যা - ২০
৫। পাঁজড় সংখ্যা - ২৪ (১২ জোড়া)
৬। হৃদয়ের চেম্বার সংখ্যা - ৪
৭। স্বাভাবিক রক্তচাপ - ১২০/৮০
৮। রক্তের PH - ৭.৪
৯। মেরুদন্ড মেরুদন্ডের সংখ্যা - ৩৩
১০। নেক মধ্যে Vertebraeসংখ্যা - ৭ টি
১১। মাঝারি কানের হাড়ের সংখ্যা - ৬
১২। মুখে হাড় সংখ্যা - ১৪
১৩। স্কাল মধ্যে হাড় সংখ্যা - ২২
১৪। বুকে হাড় সংখ্যা - ২৫
১৫। অস্ত্র হাড় সংখ্যা - ৬
১৬। মানুষের প্রতিটি কানের ভিতরে ৩টি করে হাড় থাকে। এগুলোর নাম হলঃ ম্যালিয়াস, ইনকাস, স্টেপিস (কানের বাহির থেকে ভিতরের দিকে সিরিয়াল অনুযায়ী। মনে রাখার সূত্র: MIS।)
২ কানে মোট ৬ টি হাড় থাকে। এগুলোর মধ্যে স্টেপিস হল মানব দেহের ক্ষুদ্রতম হাড়।
১৭। মানুষের বাহুতে পেশীর সংখ্যা - ৭২
১৮। হৃদয়ের পাম্প সংখ্যা - ২
১৯। বৃহত্তম অঙ্গ- চামড়া
২০। বৃহত্তম গ্রান্তি - লিভার
২১। ছোট কোষ - রক্তের কোষ
২২। বৃহত্তম কোষ - ডিম সেল (ডিম্ব)
২৩। ছোট হাড় - স্ট্যাপ
২৪। সর্বাধিক ধমনী - বারোটাবারোটা
২৫। আমাদের দেহের রক্তে একটি সমুদ্রের সম পরিমাণ লবন রয়েছে।
২৬। দৈনিক আমাদের হৃদপিণ্ড ১০০বার করে আমাদের দেহে রক্ত ঘুরিয়ে ফিরিয়ে প্রবাহিত করে।
২৭। আমাদের চোখের একটি পাপড়ি ১৫০ দিন বেঁচে থাকে। এর পর নিজে থেকেই ঝড়ে পড়ে।
২৮। আমাদের চোখের ওপর ভ্রুতে তে ৫০০ টি লোম আছে।
২৯। ১০০ বিলিয়ন এর অদিক নার্ভ সেল নিয়ে আমাদের দেহ গঠিত।
৩০। মানুষ চোখ খুলে হাঁচি দিতে পারেনা।
৩১। পাথর থেকে মানুষের দেহের হাড় ৪ গুণ বেশি শক্তিশালী।
৩২। আমরা যখন খাবার খাই আমাদের মুখে সে খাবারের স্বাদ ১০ দিন পর্যন্ত থাকে।
৩৩। মানুষ হাঁটুর ক্যাপ ছাড়া জন্মগ্রহণ করে এবং তা ২ থেকে ৬ বছর পর্যন্ত দেখা যায়না।
৩৪। মানব শিশু বসন্ত কালে দ্রুত বৃদ্ধি পায়।
৩৫। আমাদের চোখ সবসময় একই রকম থাকে কিন্তু কান ও নাক বৃদ্ধি পাওয়া কখনোই থেমে থাকেনা।
৩৬। আমরা জন্মগ্রহণ করি ৩০০ হাড় নিয়ে কিন্তু প্রাপ্ত বয়স্ক হওয়ার পর আমাদের দেহে ২০৬ টি হাড় থাকে।
৩৬। আমাদের মাথার খুলি ২৬ ধরণের ভিন্ন ভিন্ন হাড় দিয়ে তৈরি।
৩৮। আমাদের হাতের নখে যেই পদার্থ আছে ঠিক সেই পদার্থ দিয়ে আমাদের চুল তৈরি হয়ে থাকে, ফলে হাত
এবং চুল উভয়ই একই জিনিস তবে দুইটির ঘনত্ব আলাদা।
৩৯। অবাক হবেন না, আমরা যখন হাঁচি দেই তখন আমাদের শরীরের ভিতর সমস্ত ধরণের কাজ বন্ধ হয়ে
যায় এমনকি হার্টবীটও থেমে যায়।
৪০। মানুষের দেহের সবচেয়ে শক্তিশালী পেশি হচ্ছে জিহ্বা।
৪১। একজন সুস্থ স্বাভাবিক মানুষ প্রতিদিন ৬ বার বাথরুমে যায়।
৪২। আমাদের মুখ থেকে পেটে খাদ্য পৌছাতে মাত্র ৭ সেকেন্ড সময় লাগে।
৪৩। প্রাপ্তবয়স্কদের থেকে শিশুদের মুখে যেকোন খাবারের স্বাদ থাকে বেশি।
৪৪। মানুষ হাঁচি দিলে যে বাতাস বের হয় তা প্রতি ঘণ্টায় ১০০ মাইল গতিতে বাহির হয়।
৪৫।মানব দেহের সবচেয়ে বড় হাড় হল উরুর হাড় (Thighbone)। এর নাম হল ফিমার।
৪৬। আমাদের শরীরের ক্ষুদ্রতম হাড় হল কানের হাড়।
৪৭। রাতের তুলনায় সকালে আমাদের দেহ লম্বা হয় দ্রুত।
৪৮।মুত্র প্রস্তুত হয় কিডনীতে। মুত্র হলুদ দেখায় বিলিরুবিনের জন্য।
৪৯। নার্ভের মাধ্যমে প্রবাহিত আবেগের গতি প্রতি সেকেন্ডে ১২৫ মিটার।
৫০। একজন সুস্থ মানুষের একটি হৃদ কম্পন সম্পূর্ণ হতে কত সময় ০.৪ সেকেন্ড।