কোনটি কার সুত্র(Formula)
তাপগতিবিদ্যার প্রথম ও দ্বিতীয় সূত্র-আইরিশ বিজ্ঞানী উইলিয়াম থমসন কেলভিন।
বস্তুর সরলরেখায় গতিসংক্রান্ত ও মাধ্যাকর্ষণ সূত্র-আইজ্যাক নিউটন (ইংল্যান্ড, ১৬৮৭)।
পদার্থের স্থিতিস্থাপকতার সূত্র-রবার্ট হুক (ইংল্যান্ড, ১৬৭৬ খ্রি.)।
পদার্থের প্লবতার সূত্র, লিভারের সূত্র—আর্কিমিডিস (গ্রিস)।
তরল ও গ্যাসীয় পদার্থের ওপর চাপের সূত্র বারনৌল্লি (ইতালি)।
‘ব্যারােমিটারের নীতি (আবহাওয়ার চাপের সূত্র) আবিষ্কার করেন—ইভান গেলিস্তা টরিসেলি (ইতালি)।
বজ্রাঘাত বিদ্যুতের এক রূপ-এটি প্রমাণ করেন বেঞ্জামিন ফ্রাঙ্কলিন (আমেরিকা, ১৭৫২ খ্রি.)।
পদার্থের অভ্যন্তরীণ ধর্মের সূত্র-গ্যালিলিও গ্যালিলে (ইতালি)।
গ্যাসের চাপের সূত্র (ঠাপ স্থির)চার্লস (ইংল্যান্ড, ১৭৮৭ খ্রি.) : নির্দিষ্ট চাপে। সেন্টিগ্রেড উষ্ণতা বৃদ্ধি বা হ্রাসের জন্য যেকোনাে নির্দিষ্ট ভরের গ্যাসের আয়তন 0° সেন্টিগ্রেড উষ্ণতায় ওই গ্যাসের যে আয়তন থাকে যথাক্রমে তার 1 ল অংশ বৃদ্ধি বা হ্রাস পায়।
গ্যাসের চাপের সূত্র (তাপমাত্রা স্থির) - বয়েল (ইংল্যান্ড, ১৬৬০ খ্রি.) : স্থির উষ্ণতায় কোনাে নির্দিষ্ট ভরের গ্যাসের আয়তন ওই গ্যাসটির চাপের সঙ্গে ব্যাস্তানুপাতে পরিবর্তিত হয়।
গ্যাস-আয়তনের সূত্র - গে লুসাক (জার্মানি) : একই তাপমাত্রায় ও একই চাপে গ্যাসীয়
পদার্থের মধ্যে বিক্রিয়া তাদের আয়তনের সরল সংখ্যার অনুপাতে ঘটে।
পদার্থের মধ্যে বিক্রিয়া তাদের আয়তনের সরল সংখ্যার অনুপাতে ঘটে।
গ্যাসের গতিসূত্র - ডেনিয়েল বারন্টেলি (সুইজারল্যাণ্ড, ১৭৩৮)।
গ্যাসের ব্যাপন (Diffusion) সূত্র-টমাস গ্রাহাম (স্কটল্যান্ড, ১৮২৯ খ্রি.)-: পরস্পরের সঙ্গে রাসায়নিক বিক্রিয়া করে না এরূপ দুই বা তার বেশি গ্যাস একটি আবদ্ধ পাত্র রাখলে গ্যাসগুলি স্বতঃস্ফূর্তভাবে পরস্পরের সঙ্গে মিশে একটি সমসত্ত্ব গ্যাস মিশ্রণ উৎপন্ন করে। গ্যাসগুলির পরস্পরের মধ্যে স্বতঃস্ফূর্তভাবে ছড়িয়ে পড়ার প্রবণতাকে ব্যাপন বলে।
4° সেন্টিগ্রেড তাপমাত্রায় জলের ঘনত্ব সর্বোচ্চ - হােপ (ইংল্যান্ড)। 4° সেন্টিগ্রেড উষ্ণতায়। লিটার জলের ভর হবে 1 কেজি কারণ 4 উষ্ণতায় জলের ঘনত্ব সর্বাধিক। উষ্ণতা কম বা বেশি
হলে জলের ঘনত্ব কমে যায় ফলে তখন। লিটার জলের ভর। কেজির কম হবে।
হলে জলের ঘনত্ব কমে যায় ফলে তখন। লিটার জলের ভর। কেজির কম হবে।
তড়িৎ দিয়ে চুম্বক উৎপাদনের সূত্র মাইকেল ফ্যারাডে (ইংল্যান্ড)।
হাইড্রলিক প্রেস যন্ত্রের কার্যনীতির সূত্র – ব্লেইজ পাস্কাল (ফ্রান্স)।
বিবর্তনবাদের সূত্র চার্লস ডাব্রউইন (ইংল্যান্ড)।
বংশগতির পার্টিকুলেট থিওরির প্রবর্তক – গ্রেগর মেণ্ডেল (অস্ট্রিয়া, ১৮৬৬ খ্রি.)।
মৌলের পারমাণবিক গঠন - জন ডালটন (ইংল্যান্ড, ১৮০৮ খ্রি.)।
আলােক তড়িৎ সূত্রের আবিষ্কারক - জেমস ক্লার্ক ম্যাক্সওয়েল (স্কটল্যান্ড)।
আলাের গতির (E = mc2: E kinetic energy. m = mass, C = speed of light) - অ্যালবার্ট আইনস্টাইন (জার্মানি)।
তেজস্ক্রিয়তার সূত্র – মাদাম কুরি (পােল্যান্ড)।
পরমাণুর গঠনতত্ত্বের সূত্র - নীলস বাের (ডেনমার্ক)।
পরমাণুর গঠনশৈলী ও তেজস্ক্রিয়তার সূত্র -আর্নেস্ট রাদারফোর্ড (নিউজিল্যান্ড)।
তরল ও গ্যাসীয় পদার্থের ওপর চাপের সূত্র - ব্লেইস পাস্কেল (ফ্রান্স)।
কাস্কেড তত্ত্ব – ডব্লু হেইটলার (জার্মানি) এবং হােমি জাহাঙ্গীর ভাবা (ভারত)।
- ইংল্যান্ডের আইজ্যাক নিউটন ও জার্মানির গটফ্রাইড লেইবনিজ উভয়কেই
ক্যালকুলাস ক্যালকুলাসের আবিষ্কর্তা বলা হয়।
শক্তির নিত্যতা সূত্র জেমস প্রেসকর্ট জুল (ইংল্যান্ড)।
পরিবাহীর তাপীয় ফল সংক্রান্ত সূত্র জুল (১৮৪১ খ্রি.) -
ডাইনামিক থিওরি উইলিয়াম টমাস কেলভিন (আয়ারল্যান্ড)।
উড়ান সূত্রের প্রথম উপস্থাপক আইজ্যাক নিউটন (ইংল্যান্ড)।
রেডিও অ্যাক্টিভিটি হেনরি বেকেরেল (ফ্রান্স)। তাপীয় আয়নন তত্ত্ব – মেঘনাথ সাহা (ভারত)।
ইউরেনিয়াম ফিসন থিওরি – অটো হান (প্রশিয়া)।
ফটোভােল্টাইক প্রভাব
এডমুন্ড বেকেরেল (ফ্রান্স, ১৮৩৯)।
এডমুন্ড বেকেরেল (ফ্রান্স, ১৮৩৯)।
• এক্সকুশন (অপবর্জন) নীতি পাওলি (জার্মানি, ১৯২৫)
পড়ন্ত বস্তুসমূহের নিয়ম গ্যালিলিও গ্যালিলি, (ইতালি,
১৫৯০ কোয়ান্টাম থিওরি ম্যাক্স প্লাঙ্ক (জার্মানি)।
অনিশ্চয়তার নীতি (জার্মানি, ১৯২৭)। - (বস্তুর স্থান ও গতি একই সময়ে মাপা অসন্তব) ভার্নার হাইজেনবার্গ
রােগ সংক্রমণ তত্ত্ব গিরােল্যামাে ফ্রাকাস্টোরা।
• সম্ভাব্যতার তত্ত্ব – রেনে ডেসকারটেস (ফ্রান্স), পিয়েরে ডে ফার্মাট (সুইজারল্যাণ্ড, ১৬৫৪)।
• প্রতিসরণের সূত্র – উইলের্ড মেল (নেদারল্যান্ড, ১৬২১)।
স্থির তড়িৎ আকর্ষণ সূত্র – চার্লস অগাস্টিন ডে কুলম্ব (ফ্রান্স, ১৭৮৫)।
রাসায়নিক ধ্রুবক – জেকবাস হেনরিকাস ভ্যান্ট (হলান্ড)।
• সান্দ্রতাঙ্ক- স্টোকস্।
ফটোকেমিস্ত্রি — ল্যাম্বার্ড বিয়ার (ফ্রান্স, ১৮৫২)।
মন্তেসরি পদ্ধতিতে শিশুদের শিক্ষাব্যবস্থা – ড. মারিয়া মন্তেসরি (ইতালি, ১৮৯৭। রােমে তাঁর প্রবর্তিত স্কুলের নাম ক্যাসা ডেই ব্যাম্বিনি বা শিশুদের স্কুল)।