🙏ভারতের সংক্ষিপ্ত সংবিধান 🙏
1. মানবেন্দ্রনাথ রায় ভারতে গণপরিষদ গঠনের কথা প্রথম বলেছিলেন।
2.1946 সালের 6 ডিসেম্বর গণপরিষদ বা সংবিধান সভা গঠিত হয়।
3.মন্ত্রী মিশন পরিকল্পনার ভিত্তিতে সংবিধান সভা/গণপরিষদ গঠিত হয়।
4.1946 সালের 9 ডিসেঃ গণপরিষদের প্রথম অধিবেশন বসেছিল। কিন্তু প্রথম অধিবেশনে মুসলিম লিগের প্রতিনিধিরা যোগদান করেননি।
5.মন্ত্রী মিশন অনুযায়ী গণপরিষদে মোট 389 জন সদস্য থাকবে এর মধ্যে ব্রিটিশ শাসিত অঞ্চল/প্রদেশ থেকে 292জন, চিফ কমিশনার শাসিত প্রদেশগুলি থেকে 4 জন এবং দেশীয় রাজ্যগুলি থেকে 93 জন প্রতিনিধিত্ব করবে, দেশ ভাগের পর 299 জন।
6. মুসলিম লীগের অনুপস্থিতিতে 207/211জন প্রতিনিধি নিয়ে কাজ শুরু হয়।
7.কংগ্রেস সভাপতি জে বি কৃপালিনীর প্রস্তাবে ড. সচ্চিদানন্দ সিংহকে গণপরিষদের অস্থায়ী সভাপতি করে কাজ শুরু হয়।
8.1946 খ্রিস্টাব্দের 9 ডিসেম্বর দিল্লির কনস্টিটিউশন হলে গণপরিষদের প্রথম অধিবেশন বসেছিল।
9.গণপরিষদের মোট 11টি অধিবেশন হয়েছিল।
10.1950 খ্রিস্টাব্দের 24 শে জানুয়ারি গণপরিষদের সর্বশেষ অধিবেশন বসেছিল।
11.গণপরিষদের স্থায়ী সভাপতি ছিলেন রাজেন্দ্র প্রসাদ।
12.গণপরিষদের সহ-সভাপতি ছিলেন এইচ.সি.মুখার্জি এবং কে. টি.কৃষ্ণমাচারি।
13.হাতি গণপরিষদের প্রতীক চিহ্ন ছিল।
14.ভারতের সংবিধানের জনক বলা হয় ড. বি.আর.আম্বেদকরকে।
15.ভারতের সংবিধান কার্যকরী হয়1950 খ্রিস্টাব্দে 26শে জানুয়ারি।
16.ভারতীয় সংবিধানের চূড়ান্ত ব্যাখ্যা কর্তা বলা হয় সুপ্রীম কোর্টকে।
17.368 নম্বর ধারা অনুযায়ী ভারতের সংবিধান সংশোধন করা হয়।
18.ভারতীয় সংবিধানে রাষ্ট্র পরিচালনার নির্দেশ মূলক নীতি আয়ারল্যান্ডের দেশের সংবিধানের
অনুকরনণে থেকে গৃহীত হয়েছে।
18.সম্প্রতি ভারতীয় সংবিধান থেকে 370 ও 35A ধারা বাতিল করা হয়েছে।
19.ভারতের সংবিধানের 280 নম্বর ধারায় অর্থ কমিশন গঠনের কথা বলা হয়েছে।
20.ভারতের সংবিধান তৈরী হতে মোট 2বছর 11 মাস 18 দিন সময় লেগেছিল।
20.ভারতের সংবিধান তৈরী হতে মোট 2বছর 11 মাস 18 দিন সময় লেগেছিল।
21. সংবিধান ছিলো 395 ধারা 8 তফসিল 22 টি ভাগ যা বর্তমানে বেড়ে হয়েছে 470 ধারা 12 তফসিল 25 টি ভাগ( উইকিপিডিয়া) 25 জানুয়ারি 2020 পর্যন্ত সংশোধন হয়েছে 104 বার।
22.1949 খ্রিস্টাব্দে 26 শে নভেম্বর ভারতের সংবিধান গৃহীত হয়।
23.1930 সালে 26 জানুয়ারি ভারতীয় জাতীয় কংগ্রেস কর্তৃক পূর্ণ স্বরাজের সংকল্প ঘোষিত/গৃহীত হয়েছিল বলে 26 শে জানুয়ারী দিনটিকে সংবিধান কার্যকর করার জন্য বেছে নেওয়া হয়েছিল।
24.1947 সালের 28 শে আগস্ট একটি স্থায়ী সংবিধান রচনার জন্য ড্রাফটিং কমিটি গঠন করা হয়। এই কমিটির চেয়ারম্যান ছিলেন ভীমরাও রামজী আম্বেদকর।
25.চূড়ান্তভাবে সংবিধান গৃহীত হওয়ার আগে গণপরিষদে এই খসড়া সংবিধান আলোচনার জন্য 166 দিন অধিবেশন চলে ( 2 বছর,11 মাস,18 দিন সময়ে) ।
26.24শে জানুয়ারি 1950 সালে গণপরিষদের 284 জন সদস্য চূড়ান্ত সংবিধানের হাতে-লেখা দু'টি ন
26.24শে জানুয়ারি 1950 সালে গণপরিষদের 284 জন সদস্য চূড়ান্ত সংবিধানের হাতে-লেখা দু'টি ন
থিতে (একটি ইংরেজি ও অপরটি হিন্দি) স্বাক্ষর করেন।
27.‘প্রজাতন্ত্র’ শব্দের প্রতিশব্দ হল ‘REPUBLIC’। এটি এসেছে লাতিন শব্দবন্ধ ‘RESPUBLICA’
শব্দবন্ধটি থেকে, এর আক্ষরিক অর্থ ‘জনগণ সংক্রান্ত একটি বিষয়’।
28.পৃথিবীর বৃহত্তম লিখিত সংবিধান হল ভারতের সংবিধান।
29.1950 সালের 24শে জানুয়ারী গণপরিষদের অধিবেশনে ড. রাজেন্দ্র প্রসাদ ভারতের প্রথম রাষ্ট্রপতি নির্বাচিত হন।
30.Article 1: কেন্দ্র, রাজ্য এবং কেন্দ্রশাসিত অঞ্চলের নাম।
31.Article 2: নতুন রাজ্য গঠন।
32.Article 3 নতুন রাজ্যের গঠন, পদ্ধতি, সীমানা নির্ধারন , নামকরন।
33.Article 4: নতুন রাজ্যের আইন রচনা।
34.Article (5-11): নাগরিকত্ব
35.Article (12-35): মৌলিক অধিকার।
36.Article 14:আইনের চোখে সবার সমান অধিকার এবং সমান সংরক্ষনের ব্যবস্থা।
37.Article 15/C): মহিলা এবং শিশুদের জন্য যানবাহনে সিট সংরক্ষনের ব্যবস্থা।
38.Article 16: সরকারী চাকুরির ক্ষেত্রে সবার সমান সুযােগের ব্যবস্থা।
39.Article 17: অস্পৃশ্যতা দূরীকরন।
40.Article 18: বিদ্যা বিষয়ক বা সামরিক খেতাব ছাড়া রাষ্ট্র অন্য কোন খেতাব দান করতে পারবে না। (রাজা, মহারাজা, পন্ডিত ইত্যাদি বিলােপ করা হল)
41.Article 19:বাক স্বাধীনতার অধিকার।
42.Article 20:অপরাধীর অপরাধ সংক্রান্ত তিনটি অধিকারের কথা আছে।
43.Article 21:জীবনের নিরাপত্তা ও ব্যক্তিগত স্বাধীনতার কথা উল্লেখ আছে।
44.Article 21(A):শিক্ষার অধিকার।
45.Article 22:গ্রেফতার ও আটক সংক্রান্ত কিছু অধিকার বলা আছে।
46.Article 23:মানুষ কেনাবেচা বন্ধ করা এবং জোর করে কাজ করানাে বন্ধ করার ব্যবস্থা।
47.Article 24:শিশুশ্রম বন্ধ করা হয়েছে।
48.Article: 25 থেকে 28 ধর্মীয় স্বাধীনতার অধিকার যেমন ধর্মবিশ্বাস, ধর্মানুষ্ঠান ও ধর্মপ্রচারের অধিকার।
49.Article 31(1):সম্পত্তির অধিকার আগে এই ধারায় ছিল। বর্তমানে সম্পত্তির অধিকার আর মৌলিক অধিকার নেই। তাই জন্য সম্পত্তির অধিকারকে বর্তমানে 300(A) ধারায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
49.Article 31(1):সম্পত্তির অধিকার আগে এই ধারায় ছিল। বর্তমানে সম্পত্তির অধিকার আর মৌলিক অধিকার নেই। তাই জন্য সম্পত্তির অধিকারকে বর্তমানে 300(A) ধারায় নিয়ে যাওয়া হয়েছে।
50.Article 32:সংবিধানের মৌলিক অধিকার প্রতিবিধানের জন্য সুপ্রীমকোর্ট 5 রকম লেখ, নির্দেশ বা রিট জারী করতে পারে।
51.Article 40:গ্রাম পঞ্চায়েতের ব্যবস্থা।
52.Article 41: বেকার ও বার্ধক্য ভাতা।
53.Article 45: অবৈতনিক বাধ্যতামূলক শিশুশিক্ষা।
54.Article 47:রাজ্যে মদ নিষিদ্ধ করার নির্দেশ।
55.Article 48(A): পরিবেশ, বন এবং বন্যপ্রানী রক্ষা।
56.Article 49: মনুমেন্ট, জাতীয় সৌধ এবং ঐতিহাসিক স্থান সংরক্ষন ও রক্ষা
57.Article 51(A):11 টি মৌলিক কর্তব্য এই ধারায় বর্নিত আছে।
58.Article 52: ভারতের রাষ্ট্রপতি।
59.Article 54:রাষ্ট্রপতি নির্বাচন।
60.Article 55: রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি
61.Article 61:রাষ্ট্রপতির অপসারণ বা ইমপিচমেন্ট পদ্ধতি।
62.Article 72:রাষ্ট্রপতি কোন আসামীর মৃত্যুদন্ড রদ করতে পারে এই ধারা অনুযায়ী।
63.Article 75(3): মন্ত্রীপরিষদ লােকসভার নিকট দায়বদ্ধ থাকবে।
63.Article 75(3): মন্ত্রীপরিষদ লােকসভার নিকট দায়বদ্ধ থাকবে।
64.Article 76: অ্যাটর্নি জেনারেল অফ ইন্ডিয়া।
65.Article 93:স্পিকার এবং ডেপুটি স্পিকার।
66.Article 108: কিছু বিশেষ ক্ষেত্রে সংসদের যৌথ অধিবেশন।
67.Article 110: অর্থ বিল।
68.Article 112: বাজেট।
69.Article 123: সংসদের অধিবেশন বন্ধ থাকলেও রাষ্ট্রপতি অর্ডিন্যান্স জারি
70.Article 124: সুপ্রীম কোর্ট।
71.Article 148: কম্পট্রোলার এন্ড অডিটর জেনারেল। (C&AG)
72.Article 153: রাজ্যপাল
73.Article 165: অ্যাডভােকেট জেনারেল।
74.Article 214: হাইকোর্ট।
75.Article 226: কিছু বিশেষ ক্ষেত্রে হাইকোর্টের রিট জারি করার ক্ষমতা।
76.Article 243:. পঞ্চায়েত।
77.Article 243A:. গ্রাম সভা।
78.Article 266.: Consolidated Funds and public accounts of India and of the States
79.Article 267:. আপকালীন তহবিল
80.Article 280:. অর্থ কমিশন।
81.Article 300A:. সম্পত্তির অধিকার
82.Article 312: সর্বভারতীয় প্রবেশিকা পরিক্ষা (IAS)
83.Article 315: কেন্দ্র এবং রাজ্যের পাবলিক সার্ভিস কমিশন। (UPSC & PSC)
84.Article 324:. ইলেকশন কমিশন।
85.Article 326:. প্রত্যেক প্রাপ্তবয়স্ক নাগরিককে ভােটাধিকার দেওয়া হয়েছে।
86.Article 335:. চাকরির ক্ষেত্রে SC & CT দের সংরক্ষনের ব্যবস্থা।
87.Article 343:. কেন্দ্রের সরকারী ভাষা।
88.Article 352: দেশে জাতীয় জরুরী অবস্থা ঘােষনা
89.Article 356:. রাজ্যে জরুরী অবস্থা ঘােষনা।
90.Article 360:. আর্থিক জরুরী অবস্থা ঘােষনা।
91.Article 368: সংসদের অনুমােদন সাপেক্ষে সংবিধান সংশােধনের অধিকার।
92. প্রথম সংবিধানে 14 টি ভাষাকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছিল।
92. প্রথম সংবিধানে 14 টি ভাষাকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছিল।
93.1967 সালে 21 তম সংবিধান সংশােধনী দ্বারা সিন্ধি ভাষাটি সংযােজিত হয়।
94.1992 সালে 71 তম সংবিধান সংশােধনীর মাধ্যমে কোঙ্কনী, মনিপুরী ও নেপালী ভাষা সংযুক্ত হয়।
95.2003 সালে 92 তম সংবিধান সংশােধনী দ্বারা সাঁওতালী মৈথিলী, বােডাে ও ডােগরী ভাষাকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়।
96.বর্তমানে সংবিধানে স্বীকৃত 22 টি ভাষা -
1. আসামী 2.বাংলা 3.গুজরাটী 4.হিন্দী 5.কন্নড় 6.কাশ্মিরী 7.কোঙ্কনী 8.মালায়ালম 9.মনিপুরী 10.মারাঠী 11.নেপালী 12.ওড়িয়া 13.পাঞ্জাবী 14.সংস্কৃত 15. সিন্ধি 16. তামিল 17. তেলেগু 18.উর্দু 19.সাঁওতালী 20.বােডাে 21. মৈথিলী 22.ডােগরী
97.প্রথম সংবিধান সংশােধন করা হয় - 1951 সালে।
98.বর্তমানে সম্পত্তির অধিকার - আইনি অধিকার।
99.ভারতীয় সংবিধানের 52তম সংশােধনীতে দলত্যাগ বিরােধী আইনের |Anti-Defection Law] কথা বলা হয়েছে।
100.2002 সালে 86 তম সংবিধান সংশোধনী অনুযায়ী শিক্ষার অধিকারকে মৌলিক অধিকারের স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে।
100.2002 সালে 86 তম সংবিধান সংশোধনী অনুযায়ী শিক্ষার অধিকারকে মৌলিক অধিকারের স্বীকৃতি দেয়া হয়েছে।
101.ভারতের সংবিধানে বর্তমানে মোট 6টি মৌলিক অধিকার আছে।
102.সংবিধানের মৌলিক অধিকার গুলি হলো :
1. সাম্যের অধিকার (14 নং থেকে 18 নং অনুচ্ছেদ)
1. সাম্যের অধিকার (14 নং থেকে 18 নং অনুচ্ছেদ)
2. স্বাধীনতার অধিকার (19 নং থেকে 22 নং অনুচ্ছেদ)
3. শোষণের বিরুদ্ধে অধিকার (23 নং ও 24নং অনুচ্ছেদ)
4. ধর্মীয় স্বাধীনতার অধিকার (25 নং থেকে 28 নং অনুচ্ছেদ)
5. সংস্কৃতি ও শিক্ষা-বিষয়ক অধিকার (29 নং ও 30 নং অনুচ্ছেদ)
6.সংবিধানের প্রতিবিধানের অধিকার (32 নং অনুচ্ছেদ ও 226 নং অনুচ্ছেদ)
103.1978 খ্রিস্টাব্দ 44 তম সংবিধান সংশোধনীর দ্বারা মৌলিক অধিকারের তালিকা থেকে সম্পত্তির অধিকার বাদ দেয়া হয়েছে।
104.শরণ সিং কমিটির সুপারিশের ভিত্তিতে ভারতীয় সংবিধানের "মৌলিক কর্তব্য" সংযোজিত হয়।
105.মৌলিক কর্তব্যের বিষয়টি 1976 সালে সংবিধানের 42 তম সংশোধনীতে সংবিধানের 4 এ অংশে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
106.1976 সালে 42তম সংশােধনীতে 10 টি মৌলিক কর্তব্যের কথা বলা হয়েছিল পরবর্তী 2002 সালে 86তম সংশােধনীতে 11তম কর্তব্য যোগ করা হয়।
107.ভারতের সংবিধানে উল্লেখিত মৌলিক কর্তব্যের সংখ্যা 11টি।
108.একজন নাগরিক যে মৌলিক অধিকার ভোগ করেন, তার সাপেক্ষেই মৌলিক কর্তব্যের বিষয়টি সংবিধানে যোগ করা হয়েছে।
109.মৌলিক কর্তব্যের ধারণা রাশিয়ার সংবিধান থেকে নেওয়া হয়েছে।
110.11টি মৌলিক কর্তব্য রয়েছে সেগুলি হল:
1.সংবিধান মেনে চলা এবং তার ধারণা ও প্রতিষ্ঠান, জাতীয় পতাকা এবং জাতীয় সংগীতকে সম্মান করা।
1.সংবিধান মেনে চলা এবং তার ধারণা ও প্রতিষ্ঠান, জাতীয় পতাকা এবং জাতীয় সংগীতকে সম্মান করা।
2.আমাদের স্বাধীনতা যুদ্ধের ধারণাগুলো যা আমাদের উদ্বুদ্ধ করে, সে আদর্শগুলি মেনে চলা।
3.ভারতের সার্বভৌমত্ব, একতা এবং সংহতিকে রক্ষা করা এবং ঊর্ধ্বে তুলে ধরা ভারতের নাগরিকদের প্রাথমিক জাতীয় কর্তব্যের অন্যতম।
4.দেশকে রক্ষা করা এবং দেশের প্রয়োজনে ডাক পড়লেই জাতীয় পরিষেবা প্রদান।
5.ধর্ম-ভাষা- অঞ্চল-বা কোনও রকম বিভেদকে প্রশ্রয় না দিয়ে দেশের মানুষের মধ্যে সৌভ্রাতৃত্ব ও সংহতিকে ঊর্ধ্বে তুলে ধরা- মহিলাদের সম্মানহানিকর যে কোনও অভ্যাস পরিত্যাগ করা।
6.আমাদের মিশ্র সংস্কৃতির ঐতিহ্যকে মূল্য দেওয়া ও তাকে রক্ষা করা- আমাদের সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য পৃথিবীর পবিত্রতম ও মূল্যবান ঐতিহ্যের অন্যতম, এ ঐতিহ্য পৃথিবীর ঐতিহ্যের অংশও বটে।
7.বন, হ্রদ, নদী, এবং বন্যপ্রাণের মত জাতীয় পরিবেশকে রক্ষা করা ও তার উন্নতিসাধন করা, সমস্ত প্রাণের প্রতি সহমর্মিতা জ্ঞাপন।
8.বৈজ্ঞানিক ভাবনা, মানবতা, জিজ্ঞাসা সত্তা এবং সংস্কারের উন্নতি সাধন।
9.জনগণের সম্পত্তি রক্ষা করা এবং হিংসার পথ ত্যাগ করা।
10.ব্যক্তিগত ও যৌথভাবে সমস্ত ক্ষেত্রে উৎকর্ষের জন্য সংগ্রাম যাতে দেশ ক্রমাগত উপর দিকে উঠতে পারে।
11. 6 থেকে 14 বছর বয়সকালের মধ্যের শিশুকে পড়াশোনার ব্যবস্থা করা বাবা-মা বা অভিভাবকের দায়িত্ব।
111.ভারতের সংবিধানের প্রস্তাবনা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র দেশের অনুকরণে গৃহীত হয়েছে।
112. ভারতীয় সংবিধানের প্রস্তাবনায় ভারতকে সার্বভৌম সমাজতান্ত্রিক ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক প্রজাতন্ত্র ধরনের রাষ্ট্র বলা হয়েছে।
113.1976 খ্রী 42 তম সংবিধান সংশোধনী দ্বারা ভারতের সংবিধানের প্রস্তাবনা সংশোধনী করা হয়েছে।
114.এন.এ. পালকিওয়ালা ভারতের সংবিধানের প্রস্তাবনাকে সংবিধানের "আইডেন্টিটি কার্ড " বলে অভিহিত করেছেন।
115.ভারতের সংবিধানে মোট 12টি(মূল সংবিধানে অর্থাৎ প্রথমে ছিল আটটি) তফসিল আছে।
116.ব্রিটিশ সরকার প্রণীত ভারত শাসন আইন 1935 ভারতীয় সংবিধানে বেশি দেখা প্রভাব যায়।
117.বিধান পরিষদের প্রার্থীর কমপক্ষে 30 বছর বয়স প্রয়ােজন।
118.বিধানসভায় সর্বনিম্ন 60 জন সদস্য থাকতে পারেন।
119.বিধানসভার প্রার্থী হওয়ার জন্য কমপক্ষে 25 বছর বয়স প্রয়ােজন।
120.বিধানসভার সদস্য সংখ্যা 500 জন হতে পারে।
121.ব্যক্তি স্বাধীনতা রক্ষার জন্য একজন নাগরিক সুপীমকোর্ট যাবেন।
122.স্বাধীনতা, সমতা ও সৌভাতৃত্ব-- নেওয়া হয়েছিল ফ্রান্সের সংবিধান থেকে।
123.পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনার কনসেপ্টটি নেওয়া হয়েছিল তত্কালীন সোভিয়েত ইউনিয়ন থেকে
124.ডিরেক্টিভ প্রিন্সিপালগুলি নেওয়া হয়েছিল আয়ারল্যান্ড থেকে।
125.সুপ্রিম কোর্টের কাজকর্ম যে নিয়মে চলে, তা নেওয়া হয়েছিল জাপান থেকে।
125.সুপ্রিম কোর্টের কাজকর্ম যে নিয়মে চলে, তা নেওয়া হয়েছিল জাপান থেকে।
126.জনগণের মৌলিক অধিকার খর্ব করার নির্দেশ দিতে পারেন সাংসদের অনুমতি ক্রমে রাষ্ট্রপতি।
127.ভারতীয় সংবিধানের 214 নং ধারায় প্রত্যেক রাজ্যে একটি হাইকোর্ট স্থাপনের কথা বলা হয়েছে।.
128.ভারতের সংবিধান রচনার জন্য গণপরিষদ 13টি কমিটি গঠন করেছিল।
129. প্রস্তাবনাকে ভারতের সংবিধানের প্রান বলা হয়।
130.ভারতীয় নাগরিকতা আইন পাস হয় 1955 সালে।
131.কেন্দ্রীয় আইনসভা লোকসভা, রাজ্যসভা ও রাষ্ট্রপতি নিয়ে গঠিত হয়।
131.কেন্দ্রীয় আইনসভা লোকসভা, রাজ্যসভা ও রাষ্ট্রপতি নিয়ে গঠিত হয়।
132.লােকসভা রাষ্ট্রপতি ভেঙে দিতে পারেন।
133.ভারতের রাষ্ট্রপতি নির্বাচন পদ্ধতি টি আয়ারল্যান্ড দেশের সংবিধান থেকে গৃহীত।
134.ভারতের সংবিধানের অভিভাবক সুপ্রিমকোর্ট।
135. সংবিধান সংশোধন-এখনো অবধি ভারতীয় সংবিধান 104 বার সংশোধন করা হয়েছে।ভারতীয় সংবিধানের 368 ধারা প্রয়োগ করে এই সংশোধন করা হয়ে থাকে।
প্রথম সংশোধনী, 1951 ভূসম্পত্তি ও মধ্যসত্ত্বভোগী সংক্রান্ত রাজ্য বিধানসভার আইনকে বৈধতা দান করা হয়।
24তম সংশোধনী, 1971 সংবিধানের ১৩ ও ৩৬৮ নং ধারাদুটি সংশোধন করে সংসদকে মৌলিক অধিকার সংশোধন করার অধিকার দেওয়া হয়। মৌলিক অধিকার সংশোধনী বিল সংসদে পাস হলে রাষ্ট্রপতি সেই বিলে সাক্ষর করতে বাধ্য থাকেন।
26 তম সংশোধনী, 1971 প্রাক্তন দেশীয় রাজ্যের শাসকদের রাজন্যভাতা বিলোপ করা হয়।
52 তম সংশোধনী, 1985 এই সংশোধনে দলত্যাগের সংজ্ঞা নিরুপিত হয়।
61 তম সংশোধনী, 1988 কিন্তু প্রয়োগ করা হয় 1989 সংবিধানের ৩২৬ নং ধারাটি সংশোধন করে লোকসভা ও রাজ্য বিধানসভার ভোটদাতাদের বয়সসীমা সর্বনিম্ন ২১ থেকে কমিয়ে ১৮ বছর করা হয়।
77 তম সংশোধনী, 1995 এই সংবিধান সংশোধনী আইনবলে তফসিলি জাতি ও উপজাতির মানুষজনের চাকরিতে পদোন্নতির ক্ষেত্রে সংরক্ষণ বজায় রাখা হয়।
91 তম সংশোধনী, 2003 প্রয়োগ 2004
99 তম সংশোধনী, 2014
104 তম সংশােধনী,2020 জানুয়ারি
136.ভারতীয় সংবিধানের 3টি-শাসনবিভাগ আইনবিভাগ ও বিচারবিভাগ,
137.ভারতের সংবিধানের দুটি কক্ষ- উচ্চকক্ষ- রাজ্যসভা ও নিম্নকক্ষ- লোকসভা
138. সংবিধানের কোন অংশ কোথাথেকে সংগ্রহ
1.আমেরিকা- প্রস্তাবনা, লিখিত সংবিধান, উপরাষ্ট্রপতি, মৌলিক অধিকার, সুপ্রিম কোর্ট ও বিচারব্যবস্থা, Provision of States, Removal of Judges, judical Review
1.আমেরিকা- প্রস্তাবনা, লিখিত সংবিধান, উপরাষ্ট্রপতি, মৌলিক অধিকার, সুপ্রিম কোর্ট ও বিচারব্যবস্থা, Provision of States, Removal of Judges, judical Review
2. ব্রিটেনের-মন্ত্রিপরিষদ বা সংসদীয় শাসন ব্যবস্থা, প্রধানমন্ত্রী, দ্বিকক্ষ বিশিষ্ট সংসদ , এক নাগরিকত্ব, রাষ্ট্রপতি স্পিকার (লোকসভার), স্বাধীন নির্বাচন কমিশন, জনস্বার্থ মামলা, আইনি শাসন
3.সোভিয়েত রাশিয়া- মৌলিক কর্তব্য, পঞ্চবার্ষিকী পরিকল্পনা
4.অস্ট্রেলিয়া-যৌথ তালিকা, প্রস্তাবনার ভাষা কেন্দ্র-রাজ্য সম্পর্ক
5.জাপান-জরুরি অবস্থা, সুপ্রিম কোর্টের গঠন
6.দক্ষিণ আফ্রিকা- সংবিধান সংশোধন পদ্ধতি
7.কানাডা- যুক্তরাষ্ট্রীয় শাসন ব্যবস্থা
8.আয়ারল্যান্ড- নির্দেশমূলক নীতি, রাষ্ট্রপতি নির্বাচন, রাজ্যসভার রাষ্ট্রপতি কর্তৃক সদস্য মনোনয়ন
9.ফ্রান্স- প্রজাতন্ত্র ও সাম্য শব্দদুটি নেওয়া হয়
10.জার্মানি- জরুরি অবস্থায় মৌলিক অধিকার বাতিল
ভারত শাসন আইন 1935- রাজ্যপাল , জরুরি অবস্থা, পাবলিক সার্ভিস কমিশন